শৈল্পিক নৈপুণ্যের সাথে শিশুর মানস মুকুলকে প্রস্ফুটিত করার দায়িত্ব শিশু শিক্ষায়তনের শিক্ষকের। শিক্ষকের দায়িত্ব শিশুর স্বভাবজাত চরিত্র ও তার পারিপার্শ্বিকতার মধ্যে একটা সামঞ্জস্য বিধান করে শিশুকে পূর্ণত্বের দিকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়া। এক্ষেত্রে প্রয়োজন শিশু ছাত্র-ছাত্রীর মনের সঙ্গে শিক্ষক বা শিক্ষিকার মনের সামঞ্জস্য বিধান।
এজন্য শিক্ষককে নেমে আসতে হবে শিশুর চেতনার স্তরে। শিশুকে বিচার করতে হবে কেবল শিশুসুলভ মন দিয়ে। শিশুর চাহিদা অনুযায়ী বপন করতে হবে শিক্ষার বীজ। শিশুর মানসিকতার উপর লক্ষ্য রেখে উন্মোচিত করতে হবে তার চেতনার দ্বার।
হাদীয়ে যামান আল্লামা শাহ মোহাম্মদ আবদুল জব্বার রাহ.
বায়তুশ শরফ জব্বারিয়া এতিমখানা, ধনিয়ালাপাড়া, চট্টগ্রাম।
১৫/০৭/১৯৮৯
Leave a Reply